Fund independent journalism with $15 per month
Memorandum and human bond demanding 10th grade and 100% departmental promotion for primary assistant teacher entry post.
Under the banner of Primary Teachers’ Unity Council to Eliminate Discrimination, the primary teachers of Bangladesh held a peaceful human chain and handed over a memorandum to the Honorable Chief Advisor in front of the National Press Club demanding 10th grade and 100% departmental promotion from the entry post at 10:00 am today.
At this time, they said that the teachers drew the government’s attention to resolve discrimination in different periods of the previous government, but they did not get any benefit. That is why the world’s most respected Nobel prize winning personality came to Dr. Md. Yunus, the chief advisor of the interim government, to resolve the issue of justice and discrimination.
At the same time, they also said that the current advisory government, through the elimination of discrimination, will be able to play an effective role in establishing the status of primary teachers, which is the only hope of teachers.
Education is the backbone of a nation and teachers are nation builders. Upgradation of primary education, modern salary structure to attract talented teachers to the profession is the need of the hour.
The last National Pay Scale was announced in 2015, almost 10 (ten) years ago. There too primary teachers have been subjected to extreme discrimination. The rate at which the price of goods has increased in ten years, the primary teachers are disoriented to bear the market price. About the cost, they say that our tiffin allowance is given around 6 taka per day.
Every previous autocratic government has promised to increase the salary, but it has not been implemented. In the pay scale of 2015, pay was fixed in 20 grades. For which the pay grade gap from 20th to 11th grade was fixed at a maximum of 800 (eight hundred) Taka. But the gap between 10th and 1st grade is kept up to a maximum of 12000 (twelve thousand) taka. As a result, there was no improvement in the quality of life of assistant teachers in 13th grade. The promotion to the post of Headmaster, which has been closed since 2009, has not yet seen the light of day.
We have learned from reliable sources that the Ministry of Primary and Mass Education has proposed to give 12th grade to assistant teachers, 11th grade to assistant principals and 10th grade to head teachers to eliminate discrimination. In order to resolve the discrimination, the Primary Teachers’ Coordinating Council rejected this proposal and demanded strong promotion of 10th grade and 100% departmental promotion for assistant teacher entry post.
Arguments in favor of the claim
1. Recruitment Qualification of Assistant Teachers Graduation/Equivalent (Minimum 2nd Division). Pay Grade-13th. Where 8th class pass drivers pay grade 12th. It is not only an insult to the teachers but also a shame to the nation.
2. Eligibility for the post of Assistant Teacher in Government Secondary School Graduation/Equivalent. Pay Grade 10th.
3. Eligibility for the post of Sub-Inspector of Police Graduation/Equivalent. Pay Grade 10th.
4. Employability of Nurses H.S.C (Diploma-in Nursing). Pay Grade 10th.
5. Eligibility for Assistant Agricultural Officers is SSC (Diploma in Agriculture). Pay Grade 10th.
6. Appointability of Union Parishad Secretary Graduation/Equivalent. Pay Grade 10th.
7. Various Ministries, Directorates, Field Administration Administrative Officer Eligibility Graduate/Equivalent. Pay Grade 9th and 10th.
8. Eligibility for Personal Officers in various Ministries Graduation/Equivalent. Pay Grade 10th.
9. Besides, in the same currth*ulum, same syllabus, working with students of the same level, teachers in PTI-affiliated examination schools Paul Eligibility Graduate/Equivalent with B.D. Pay Grade 10th.
Assistant teachers are involved in the coordinated work of various departments of the government beyond the day-to-day teaching. E.g.: preparation of voter list, collection of votes, census, child survey, land survey, stipend, deworming etc.
Among the primary teacher unity council coordinators, Anwarul Islam Tota, Achma Khanam, Md Abdul Haque, Muhammad Masudur Rahman, Shahinur Akhtar, Md Anisur Rahman, Nur Alam Siddiqui Rabiul, Ahammal Hossain Md Mozammel Hossain,
Md. Anwar Ullah, TM Zakir Hossain, Tahmina Akhtar
প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক এন্ট্রি পদ ধরে ১০ম গ্রেড ও শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতি প্রদানের দাবিতে স্মারকলিপি ও মানববন্ধন।
বৈষম্য নিরসনে প্রাথমিক শিক্ষক ঐক্য পরিষদের ব্যানারে বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষকগন অদ্য বেলা ১০ টায় এন্ট্রি পদ ধরে ১০ম গ্রেড ও শতভাগ বিভাগীয় পদোন্নতি প্রদানের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে শান্তিপূর্ন মানববন্ধন ও মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন।
এ সময় তারা বলেন বিগত সরকারের বিভিন্ন মেয়াদে বৈষম্য নিরসনে শিক্ষকরা সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করলেও কোনো সুফল পাই নি তারা।যে কারনে বিশ্বের সবচেয়ে সম্মানজনক পুরস্কার নোবেল বিজয়ী ব্যক্তিত্ব অন্তর্বতীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ডঃ মোঃ ইউনুসের কাছে, ন্যায় ও বৈসম্য নিরসনে এসেছেন।
এসময় তারা আরো বলেন,বর্তমান উপদেষ্টা সরকার, বৈষম্য নিরসনের মধ্য দিয়ে,প্রাথমিক শিক্ষকের মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় কার্যকর ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবেন, এটাই শিক্ষকদের একমাত্র প্রত্যাশার শেষ-স্থল।
শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড এবং শিক্ষকরা হলেন জাতি গড়ার কারিগর। প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়েন মেধাবী শিক্ষকদের পেশার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টির লক্ষ্যে যুগোপযোগী বেতন কাঠামো এখন সময়ের দাবি।
দীর্ঘ প্রায় ১০ (দশ) বছর পূর্বে ২০১৫ সালে সর্বশেষ জাতীয় পে-স্কেল ঘোষণা করা হয়েছিল। সেখানেও প্রাথমিক শিক্ষকরা চরম বৈষম্যের শিকার হয়েছে। দশ বছরে দ্রব্য মূল্য যে হারে বৃদ্ধি পেয়েছে তাতে প্রাথমিক শিক্ষকরা বাজার মূল্য বহন করতে দিশেহারা।নিদারুন কস্ট নিয়ে তারা বলেন আমাদের টিফিন ভাতা প্রতিদিন দেওয়া হয় প্রায় ৬ টাকা।যা সত্যি কার অর্থে না দেওয়ার উদ্দ্যেশ্য থেকে দেওয়া।
বিগত প্রতিটা স্বৈরাচারী সরকারের মেয়াদে বেতন বৃদ্ধির আশ্বাস পেলেও তা আজও বাস্তবায়ন হয় নি। ২০১৫ সালের পে-স্কেলে ২০ টি গ্রেডে বেতন নির্ধারিত হয়েছিল। যার ২০তম থেকে ১১ তম গ্রেড পর্যন্ত বেতনের গ্রেড ব্যবধান নির্ধারিত হয়েছিল সর্ব্বোচ্চ ৮০০ (আট শত) টাকা। অথচ ১০ম থেকে ১ম গ্রেডের ব্যবধান রাখা হয়েছে সর্ব্বোচ্চ ১২০০০ (বারো হাজার) টাকা পর্যন্ত। যার ফলে ১৩তম গ্রেডে থাকা সহকারী শিক্ষকের জীবনমানের কোনো উন্নয়ন ঘটে নি। ২০০৯ সাল থেকে বন্ধ থাকা প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি আজও আলোর মুখ দেখে নি।
আমরা বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পেরেছি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় বৈষম্য নিরসনে সহকারী শিক্ষকদের জন্য ১২তম গ্রেড, সহকারী প্রধান শিক্ষক ১১তম গ্রেড এবং প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড প্রদানের প্রস্তাব করেছেন। বৈষম্য নিরসনে প্রাথমিক শিক্ষক সমন্বয় পরিষদ এ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে সহকারী শিক্ষক এন্ট্রি পদ ধরে ১০ম গ্রেড ও শত ভাগ বিভাগীয় পদোন্নতির জোর দাবি জানায়।
দাবির স্বপক্ষে যুক্তিসমূহ
১. সহকারী শিক্ষকদের নিয়োগ যোগ্যতা স্নাতক/সমমান (নূন্যতম ২য় বিভাগ)। বেতন গ্রেড-১৩তম। যেখানে ৮ম শ্রেণি পাস ড্রাইভারেরা বেতন গ্রেড ১২তম। এটা শুধু শিক্ষকদের অবমাননা নয় জাতির জন্য লজ্জার।
২. সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগযোগ্যতা স্নাতক/সমমান। বেতন গ্রেড ১০ম।
৩. পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর পদে নিয়োগযোগ্যতা স্নাতক/সমমান। বেতন গ্রেড ১০ম।
৪. নার্সদের নিয়োগযোগ্যতা এইচ.এস.সি (ডিপ্লোমা-ইন নার্সিং)। বেতন গ্রেড ১০ম।
৫. উপসহকারী কৃষি অফিসারদের নিয়োগযোগ্যতা এস.এস.সি (কৃষি ডিপ্লোমা)। বেতন গ্রেড ১০ম।
৬. ইউনিয়ন পরিষদ সচিবের নিয়োগযোগ্যতা স্নাতক/সমমান। বেতন গ্রেড ১০ম।
৭. বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর, মাঠ প্রশাসনের প্রশাসনিক কর্মকর্তা নিয়োগযোগ্যতা স্নাতক/সমমান। বেতন গ্রেড ৯ম ও ১০ম।
৮. বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ব্যক্তিগত কর্মকর্তার নিয়োগযোগ্যতা স্নাতক/সমমান। বেতন গ্রেড ১০ম।
৯. এছাড়া একই কারিকুলামে, একই সিলেবাস, একই স্তরের শিক্ষার্থীদের নিয়ে কাজ করা পিটিআই সংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয়ে শিক্ষক পল নিয়োগযোগ্যতা স্নাতক/সমমান সাথে বিএডধারী। বেতন গ্রেড ১০ম।
সহকারী শিক্ষকরা দৈনন্দিন পাঠদানের বাইরেও সরকারের বিভিন্ন বিভাগের সমন্বিত কাজের অংশীদার। যেমন: ভোটার তালিকা প্রণয়ন, ভে গ্রহণ, আদমশুমারী, শিশু জরিপ, ভূমি জরিপ, উপবৃত্তি, কৃমিনাশক ঔষধ ইত্যাদি।
বৈষম্য নিরসনে প্রাথমিক শিক্ষক ঐক্য পরিষদ সমন্বয়কদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন,আনোয়ারুল ইসলাম তোতা,আছমা খানম,মোঃ আবদুল হক,মুহাম্মদ মাসুদুর রহমান,শাহীনূর আক্তার,মোঃ আনিসুর রহমান,নুরে আলম সিদ্দিকী রবিউল,আহাম্মাল হোসেন মোঃ মোজাম্মেল হোসেন,
মোঃ আনোয়ার উল্লাহ,টি এম জাকির হোসেন,তাহমিনা আকতার।
Original reporting and incisive analysis, direct from the Guardian every morning
Sign up for our email© 2024 Guardian News & Media Limited or its affiliated companies. All rights reserved. (dcr)