Fund independent journalism with $15 per month
Bangladesh is moving forward in minus two 2007 formula.
Bangladesh actually appears to be progressing slowly in the minus 2 formula. The reason can be said, why the Deputy Press Secretary of the Chief Adviser Azad Majumdar also had to say that there is no possibility of minus two in the future. In a press conference at the Foreign Service Academy in the capital on October 15, Azad Majumdar said that his government does not know what minus two is and there was no discussion about it within the government. Minus two was once a popular and controversial subject. That was in 2007 during the caretaker government supported by the army. At that time, the discussion was like this, minus two means that Begum Khaleda Zia and Sheikh Hasina should be completely removed from politics. The then government was very active in this regard from the beginning, BNP and Awami League thought so and some in the civil society were active and active in this regard. However, minus two formula could not be implemented despite many arrangements at that time.
It was not possible to expel Begum Khaleda Zia and Sheikh Hasina from politics. That minus two came to the discussion after so long in 2024. The discussion first got more attention based on a speech of BNP Secretary General Mirza Fakhrul Islam. Mirza Fakhrul said that BNP does not believe in politics and does not want the minus two formula to be implemented. Dhaka Times has investigated at various stages and found out that there is a discussion about Minus Two somewhere and it is gaining prominence. Since Awami League president Sheikh Hasina has fled the country, it is assumed that she has left politics, now there is a fear that if the top leadership of BNP can be removed from politics, the rest will be completed. After the fall of the Awami League government, the leaders of the anti-discrimination student movement said that they had dismissed one dictatorship not to bring in another. Political observers think that there is an attempt to say something in this statement by clearly indicating Awami League and BNP.
It is not that BNP will be brought back to power by sending Awami League away. This is what the leaders of the anti-discrimination student movement meant? This question is circulating in various quarters of civil society, political observers and civil society. That is why the issue of minus two is being discussed again in politics. But BNP is quite alert in this regard, the leaders of BNP are also alert and Awami League also agrees with BNP in this regard. One issue that political analysts are very consciously discussing among themselves here is Tariq Rahman’s return to the country. Tariq Rahman is returning home soon? Whether there has been any clear discussion with the interim government regarding the case of why he is not returning, if there has been no agreement, then how much negative effect will that issue have on the current and future political understanding of BNP with this government? A matter of concern. At this moment Minus Two is discussing whether the current government will hold elections immediately or the elections will be delayed.
A lot depends on whether the election will be held after two years, two and a half years, one and a half years or one year. However many people understand that it is almost impossible to implement Minus Two. Let’s see what happens in the last mesh.
মাইনাস টু ২০০৭ ফর্মূলাতেই এগুচ্ছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ প্রকৃতপক্ষে দেখা যাচ্ছে মাইনাস ২ ফর্মূলাতেই ধিরে ধিরে অগ্রসর হচ্ছে।কারন হিসাবে বলা যায়,কেন প্রধান উপদেষ্টার উপপ্রেস সচিব আজাদ মজুমদারকেও বলতে হলো ভবিষ্যতে মাইনাস টুর সম্ভাবনা নেই। ১৫ অক্টোবর রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে আজাদ মজুমদার বলেছেন তার সরকার মাইনাস টু কি সেটা জানে না এবং এ নিয়ে সরকারের ভিতর কোন আলোচনা হয়নি। মাইনাস টু একসময় জনপ্রিয় এবং জর্জিত একটি বিষয় ছিল। সেটি ২০০৭ সালে তৎকালীন সেনা সমর্থিত তত্বাবধায়ক সরকারের আমলে । তখন আলোচনা এমন ছিল মাইনাস টু মানে হচ্ছে রাজনীতি থেকে বেগম খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনাকে পুরোপুরি বিদায় করে দেয়া, বাদ দিয়ে দেয়া। তৎকালীন সরকার এ ব্যাপারে প্রথম থেকে বেশ সক্রিয় ছিল বিএনপি ও আওয়ামী লীগ এমনটাই মনে করতো এবং সুশীল সমাজে কেউ কেউ এ ব্যাপারে সরব ও সক্রিয় ছিলেন। তবে ঐ সময় অনেক আয়োজন করেও মাইনাস টু ফর্মুলা কার্যকর করা যায় নি।
বেগম খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে বিদায় করা সম্ভব হয়নি। সেই মাইনাস টু আবার এতদিন পরে ২০২৪ সালে এসে আলোচনায়। আলোচনাটা প্রথমে বেশি গুরত্ব পেয়েছে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলামের একটি বক্তব্যকে কেন্দ্র করে। মির্জা ফখরুল বলেছেন বিএনপি কোনভাবে রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না এবং মাইনাস টু ফর্মুলা বাস্তবায়ন হোক সেটি চায় না। ঢাকা টাইমস বিভিন্ন পর্যায়ে খোজ খবর নিয়েছে জানতে পেরেছে মাইনাস টু নিয়ে একটি আলোচনা কোথাও কোথাও আছে এবং প্রাধান্যও পাচ্ছে। যেহেতু আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন ধরে নেওয়া হচ্ছে রাজনীতি থেকে তার এক ধরনের বিদায় হয়ে গেছে এখন বিএনপির যে শীর্ষ নেতৃত্ব সেই নেতৃত্ব রাজনীতি থেকে বাদ দিতে পারলে বাকিটা সম্প্ন্ন হয় এরকম একটি আশঙ্কা বিএনপির পক্ষ থেকেও আছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর প্রথম দিকে যেভাবে সরব হয়ে বলেছিলেন এক স্বৈরাচারকে বিদায় করেছি আরেক স্বৈরাচারকে আনার জন্য নয় এই বক্তব্য অনেকেই স্বাভাবিক মনে করছেন না। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করেন এই বক্তব্যের মধ্যে আওয়ামীলীগ এবং বিএনপিকে সুস্পষ্ট ইঙ্গিত করে কিছু বলার চেষ্টা করা হয়েছে।
আওয়ামীলীগ কে বিদায় দিয়ে বিএনপিকে আবার ক্ষমতায় আনা হবে এমন নয়। এটাই কি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ বোঝাতে চেয়েছিলেন? এই প্রশ্নটি ঘুরপাক খাচ্ছে সুশীল সমাজ, রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকসহ নাগরিক সমাজের বিভিন্ন মহলে। সেজন্যই রাজনীতিতে এই যে মাইনাস টু বিষয়টি আবার আলোচনায় আসছে। বিএনপি কিন্তু এ ব্যাপারে যথেষ্ট সজাগ বিএনপির নেতৃরাও সজাগ আর আওয়ামীলীগও ভিতরে ভিতরে এ বিষয়ে বিএনপির সঙ্গে সহমত। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা একটি বিষয়ে এখানে খুব সচেতনভাবে নিজেদের মধ্যে আলোচনায় নিয়ে আসছে সেটি হচ্ছে তারেক রহমানের দেশে ফেরা। তারেক রহমান কি সহসায় দেশে ফিরছেন? কেন ফিরছেন না তার যে মামলা মোকদ্দমা সেটি নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সাথে সুস্পষ্ট কোন আলোচনা হয়েছে কিনা কোন সমঝোতা হয়েছে কিনা যদি না হয়ে থাকে তাহলে সেই বিষয়টি কি বর্তমান এবং ভবিষ্যতে এই সরকারের সঙ্গে বিএনপির যে রাজনৈতিক বোঝাপড়া সেক্ষেত্রে কতটা নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে সেটি কিন্তু রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের ভাবনার, চিন্তার একটি বিষয়। এই মুহুর্তে মাইনাস টু এজন্যেই আলোচনায় যে বর্তমান সরকার সহসা নির্বাচন দিবে নাকি নির্বাচন বিলম্বিত হবে।
দুবছড়, আড়াই বছড়, দেড় বছড় নাকি এক বছড় পরে গিয়ে সে নির্বাচন হবে এর উপরেও নির্ভর করছে অনেক কিছু। যতই আলোচনায় প্রাধান্য পাক মাইনাস টু সেটি বাস্তবায়ন যে প্রায় অসম্ভব এটিও কিন্তু অনেকেই বোঝেন। দেখা যাক শেষ মেশ কি হয়।
Original reporting and incisive analysis, direct from the Guardian every morning
Sign up for our email© 2024 Guardian News & Media Limited or its affiliated companies. All rights reserved. (dcr)