Support the Guardian

Fund independent journalism with $15 per month

Support us

Robbery in Mohammadpur Basila and some information is not known.

Office Special Correspondent / 470 Times
October 18, 2024

Robbery in Mohammadpur Basila and some information is not known.

Cause of doubt?

Video footage of a Lt. Col.’s hotel, and more or less no evidence, Jossant purpose , started surveilling secretly, came to our attention in our news.

Mirpur Car Shops:

It is revealed in the video of the owner of the car shop, some soldiers and RAB members dressed in clothes came to rent the car. That is why they did not have the courage to ask any questions. Again the person said that when the car went in front of RAB 4, RAB got into the car from his gate. Which has no truth in sight and doubts are expressed in his words. That’s why Our representative went to the rented car shop in Mirpur. As the shop was closed on one side, he did not come when we called him on the mobile phone. Later, on condition of anonymity, an employee of a nearby shop said, “The morning after the incident, some people from Shariatpur came to this shop. Stays in the area. After they left, some journalists came, they talked and later took video. After about an hour, they took the video and left.”

Mohammadpur Basila Hotel Video:

Here the video is published by watching a person and a person, by calling this number 3 one can read the video next to that person or nearby.

Goes to search, find the hotel and talk to the middle aged (35-40) boys and girls.

At the same time, he was found in the car when he came from a hotel employee of that hotel. He said, “Total of 3 people in the night. But they will discuss one thing, and then another person will come. Later, my leader will say the words, “Now to talk, come to the police.”

When such information came to the fore, “knowing the name of this officer, it is known to be a few journalists in his area.” The father of this officer used to do politics in the Jatiya Party and later BNP. He was the headmaster of a high school. On the other hand, the local Awami League MP Iqbal Hossain Apu’s has been in this gentleman’s area for 10 years. Openly opposed, formed a party of his own in the area. Formerly opposed to Mozammel Bhuya. Even then his workers called him a supporter of Awami League, but he was at odds with all BNP leaders. He has been campaigning to be an MP candidate for about six years. Electoral The reason why the candidate can seek the nomination of BNP is the news of Rosanal, the father of a model actress in Shariatpur. Also, because of the journalist grouping in the area, he directly supports one party and remembers the other party. That is why no one knows him well, and some The leading journalist is his archenemy.

Also, according to his family sources, our correspondents told us that they met him in Mohammadpur that day and went there to talk about his cousin sister and sister-in-law, as they had problems with car and land money. He is currently based in Malaysia.

When the representative of Malaysia contacted him, he said in response to the journalist’s question, “I came here with my family to travel. Preparations for Asha here were made months ago. And Mohammad Pur admitted that he had gone and said, “I can’t go there? Can’t I have family work? And If I knew there would be a robbery, my name would be defamed, I would never have gone. The truth is always true, and I believe very soon, all the criminals involved will be arrested. Also, I will go to the country, and definitely file a case for defamation. But it will take some time for me to return, Because I don’t want my family to get involved in this conspiracy.”

He doesn’t seem to be involved. He can be framed by both Awami and BNP,” said a retired army officer to Jazira, speaking on condition of anonymity. It is doubtful that he wants to match the incident.

Main Event Flow:

Last October 11, a robbery happened at the house of a businessman named Abu Bakar in the capital’s Mohammadpur on Friday. Local people, police and sources said that the robbers entered the house and robbed by identifying themselves as joint forces. It is alleged that 75 lakhs of taka and 70 bhors of gold were looted at that time. The police have seized the CCTV footage of the incident.
Abu Bakar filed a case at Mohammadpur police station last Saturday night as a plaintiff in this incident.

It is known from the Mohammadpur zone of Dhaka Metropolitan Police that a robbery took place at the residence of businessman Abu Bakr in Beribandh area of ​​Mohammadpur’s three roads intersection last Friday after 3:30 pm. After talking to the victim businessmen and people around and analyzing the CCTV footage, they came to know that a group of people wearing army and RAB uniforms entered Abu Bakr’s house after talking about the operation of the joint forces. Everyone was wearing masks.

According to Eri sources, the court remanded six people for 7 days last Monday. They are in DB custody. Three of these six were arrested by the DB. The remaining three were arrested by RAB and handed over to DB police.

RAB announced the arrest of eight people last Sunday in connection with the robbery. Three of them were handed over to the DB the next day. It is not known for sure where the other five are.
RAB has handed over an accused named Kamal Hossain arrested in this case to DB last Tuesday night. Kamal Hossain is a former army member. He was produced in court on Wednesday and a 10-day remand was applied for. Court granted 5 days remand. He is being interrogated in DB custody.

RAB also did not clarify whether Kamal Hossain, who was given to the DB on Tuesday night, was one of those five. Even the names of the five have not been disclosed.

Additional Deputy Commissioner (ADC) of Cyber ​​and Special Crime Department of DB, Mohammad Rakib Khan, said over the phone at around 10 pm yesterday, RAB handed over an accused to DB on Tuesday night. RAB has handed over four accused to DB.

The law enforcement forces have received information that a former senior officer of RAB is also involved in the robbery incident.
In this regard, multiple media outlets published the CC footage of entering a food hotel through various channels. DBC, in a live video released by Kalbela, gave details of rank and retirement, while Prothom Alo News did not reveal his name.

 

মোহাম্মদপুর বসিলায় ডাকাতির ঘটনা ও কিছু না জানা তথ্য।

সন্দেহের কারন?

একজন ল্যাফট্যানেন্ট কর্নেলের,আলাদা হোটেলের ভিডিও চিত্র জুরে দেওয়া, এবং বারং বার কোন প্রমান ছারা,তাকেই উপস্থাপন করায়,
গোপনে নজরদারি শুরু করে আমাদের সংবাদকর্মী।এতে কিছু বিষয়ে নজর আসে আমাদের প্রতিনিধির।

মিরপুরের গাড়ির দোকান:

গাড়ির দোকান মালিকের বক্তব্যের ভিডিওতে প্রকাশ করা হয়, গাড়ি ভাড়া নিতে এসেছিলো পোশাক পরিহিত কয়েকজন সেনা ও রাব সদস্য।যে কারনে তারা কোন প্রশ্ন করতে সাহষ পায়নি।আবার ঐ একি ব্যাক্তি বলেন গাড়িটি রাব ৪ এর সামনে গেলে,তার গেইট হতে রাব গাড়িতে উঠে। যার কোন সত্যতা চোখে পরেনি এবং তার কথায় সন্দেহ প্রকাশ পায়।যে কারনে
মিরপুরের ভাড়াকৃত গাড়ির দোকানে যায় আমাদের প্রতিনিধি।দোকান একপাশ বন্ধ পাওয়ায়, মুঠোফোনে ফোন করে, তাকে আসতে বললে তিনি আসেন নি।পরে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একটু কাছের দোকানের এক কর্মচারি বলেন, “ঘটনার পরের দিন সকালে, শরীয়তপুরের কয়েকজন এই দোকানে এসেছিল তারা এই এলাকাতেই থাকে।তারা চলে যাওয়ার পরপরি কয়েকজন সাংবাদিক আসে তারা কথা বলেন ও পরে ভিডিও নেন। প্রায় একঘন্টার মতো তারা বলে বলে ভিডিও করে নেন ও চলে যান।”

মোহাম্মদপুর বসিলার রেস্টুরেন্ট দোকান:

এখানে দুজন লোক ও পড়ে একজন,রেস্টুরেন্টে প্রবেশের ভিডিও প্রকাশ করা হয়, এই ৩ জনের কেউ ডাকাতির সময়ে ঐ বাড়ির কোথাও বা আশে পাশের ভিডিওতে দেখা যায়নি।যে কারনে প্রকৃত সন্দেহ আসে।

খোজ নিয়ে জানা যায়, হোটেলে প্রবেশের পূর্বে অর্ধবয়স্ক (৩৫-৪০) ছেলে ও মেয়ের সাথে দাড়িয়ে কথা বলতে দেখেন আশে পাশের কয়েকজন দোকানি।এ সময় আরো দুজনকে ভিন্ন একটি প্রাইভেট কারে আসে,একসাথে কথা বলতে দেখেন।

সেই সাথে ঐ হোটেলের এক কর্মচারি হোটেল থেকে বাইরে এলে তাকে জিজ্ঞেসা করলে প্রথমেই সে সেদিন ছিলো না বলে জানান।পরে তার হাব ভাব দেখে ভয় পেয়েছে মনে হওয়াশ,তাকে বুঝানো হলে সে বলেন “এরা রাতে এসেছিলো মোট ৩ জন, তবে তারা একটি গাড়ির বিষয় নিয়ে ও জমি নিয়ে কথা বলেন, পরে আরো একজন এলে বেরিয়ে চলে যান।রাতের ঘটনার পর আমাদের ম্যানেজার সাহেব সকালে কথাগুলো বলেন তার মুখ থেকে শোনা যায়, “এখন কোন কথা বলবো কার কাছে,একদিকে এলাকার মানুষ “। এর পরে সাংবাদিক আসছিলো আরো কতো লোক, পুলিশো আসছিলো।

ঘটনায় এমন তথ্য সামনে আসলে ” এই অফিসারের নাম জেনে তার এলাকার কয়েকজন সাংবাদিক হতে জানা যায়”এই কর্মকর্তার বাবা, জাতিয় পার্টি ও পরে বিএনপির রাজনীতি করতেন।একটি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছিলেন।পক্ষান্তরে এই ভদ্রলোক এলাকায় ১০ বছর ধরে স্থানীয় আওয়ামিলীগ এমপি ইকবাল হোসেন অপুর প্রকাশ্যে বিরোধিতা করে, এলাকায় নিজস্ব একটি দল তৈরী করেছেন।পূর্বে মোজাম্মেল ভুইয়ার সাথে বিরোধীতা ছিলো।তারপরেও তার কর্মীরা তাকে আওয়ামিলীগ এর সমর্থক বলতেন,অথচো বিএনপির সব নেতার সাথে ছিল তার ওঠাবসা।তিনি প্রায় ছয় বছর যাবত এমপি প্রার্থি হবেন বলে প্রচার করে আসছেন।নির্বাচনিয় প্রার্থি হবেন যে কারনে বিএনপির মনোনয়ন চাইতে পারেন এমন কারনে শরীয়তপুরের এক মডেল অভিনেত্রীর পিতার রোসানলের খবরো শোনা যায়।সেই সাথে এলাকার সাংবাদিক গ্রুপিং এর কারনে তিনি একটি পক্ষকে সরাসরি সাপোর্ট করেন ও অন্য আরেকটি পক্ষকে মনে রাখেন।যে কারনে কেউ তাকে ভালো জানে না,এবং কয়েকজন নেত্রিত্ব দান কারি সাংবাদিক তার চিরশত্রু।

সেই সাথে তার পারিবারিক সুত্রের বরাদ দিয়ে, আমাদের ঐ সংবাদকর্মীরা সহযোগী জানান ঐ দিন মোহাম্মদপুরে তার সাথে দেখা করে তার খালত বোন ও ভগ্নিপতি, গাড়ি ও জমির টাকা নিয়ে ঝামেলা থাকায় সেখানে কথা বলতে যান। তিনি বর্তমানে মালেশিয়াতে রয়েছেন।

মালেশিয়ার প্রতিনিধি তার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে বলেন” আমার পরিবার নিয়ে এখানে ঘুরতে এসেছি।এখানে আশার প্রস্তুতি মাস খানেক পূর্বেই নেওয়া।আর মোহাম্মদ পুর তিনি গিয়েছেন স্বিকার করে বলেন, আমি সেখানে যেতে পারি না? আমার পারিবারিক কাজ থাকতে পারে না? আর ডাকাতি হবে, আমার নাম জরিয়ে মানহানি করবে জানলে, আমি কখনোই যেতাম না।সত্য চিরকালি সত্য,আর আমার বিশ্বাস অতি দ্রুত, জরিত সকল অপরাধী গ্রেফতার হবেন।সেই সাথে আমি দেশে গিয়ে, অবশ্যই মানহানীর জন্য মামলা করবো।তবে আমার ফিরতে একটু সময় লাগবে, কারন আমার পরিবার এই সড়যন্ত্রের মধ্যে পরুক আমি চাই না।”

নাম প্রকাশ না করার স্বর্তে জাজিরার কয়েকজন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা বলেন” তিনি এর সাথে জড়িত এমনটা মনে হয় না।তাকে আওয়ামী ও বিএনপি উভয়েই ফাসাতে পারেন।তবে মিডিয়া যেভাবে প্রথম দিন থেকেই, ঘটনার স্থান থেকে দুরের একটি রেস্তোরার ভিডিও সংযোগ করে, রাত ৩ টার সময়ের ঘটনায় মিলাতে চাচ্ছেন তা সন্দেহজনক।

মূল ঘটনাপ্রবাহ:

গতো ১১অক্টোবর শুক্রবার রাজধানীর মোহাম্মদপুরে গভীর রাতে আবু বকর নামের এক ব্যবসায়ীর বাসায় ডাকাতির ঘটনা ঘটে।এলাকার মানুষ, পুলিশ,সূত্র বলেছে, যৌথ বাহিনীর পরিচয় দিয়ে ডাকাতেরা বাসায় ঢুকে ডাকাতি করে। এ সময় ৭৫ লাখ টাকা ও ৭০ ভরি সোনা লুট করা হয়েছে বলে অভিযোগ হয়েছে। ঘটনাস্থলের সিসিটিভির ফুটেজ জব্দ করেছে পুলিশ।
এ ঘটনায় আবু বকর বাদী হয়ে গতকাল শনিবার রাতে মোহাম্মদপুর থানায় একটি মামলা করেছেন।

ঢাকা মহানগর পুলিশের মোহাম্মদপুর জোন হতে জানা যায় গত শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে তিনটার পর মোহাম্মদপুরের তিন রাস্তার মোড় বেড়িবাঁধ এলাকায় ব্যবসায়ী আবু বকরের বাসায় ডাকাতি হয়। ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী ও আশপাশের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে এবং সিসিটিভির ফুটেজ বিশ্লেষণ করে তাঁরা জানতে পারেন, যৌথ বাহিনীর অভিযানের কথা বলে একদল লোক সেনাবাহিনী ও র‍্যাবের পোশাক পরে আবু বকরের বাসায় প্রবেশ করে। প্রত্যেকের মুখোশ পরা ছিল।

এরি সূত্র ধরে গত সোমবার ছয়জনের ৭ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। তাঁরা ডিবির হেফাজতে আছেন। এই ছয়জনের মধ্যে তিনজনকে ডিবি গ্রেপ্তার করে। বাকি তিনজনকে র‌্যাব গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছিল।

আলোচিত এই ডাকাতির ঘটনায় গত রোববার আটজনকে গ্রেপ্তারের কথা জানিয়েছিল র‌্যাব। তাঁদের মধ্যে তিনজনকে পরদিন ডিবির কাছে হস্তান্তর করে। বাকি পাঁচজন কোথায়, সেটা নিশ্চিত করে জানা যাচ্ছে না।
এই মামলায় গ্রেপ্তারকৃত কামাল হোসেন নামের একজন আসামিকে গত মঙ্গলবার রাতে ডিবির কাছে হস্তান্তর করেছে র‍্যাব। কামাল হোসেন সাবেক সেনাসদস্য। তাঁকে গতকাল বুধবার আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়। আদালত ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। তাঁকে ডিবির হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

মঙ্গলবার রাতে ডিবির কাছে দেওয়া কামাল হোসেন ওই পাঁচজনের একজন কি না, সেটাও র‌্যাব পরিষ্কার করে বলেনি। এমনকি পাঁচজনের নাম-পরিচয়ও প্রকাশ করা হয়নি।

ডিবির সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) মোহাম্মদ রাকিব খান গতকাল রাত ১০টার দিকে মুঠোফোন বলেন, মঙ্গলবার রাতে র‍্যাব একজন আসামিকে ডিবিতে হস্তান্তর করেছে। এ নিয়ে র‍্যাব ডিবির কাছে চারজন আসামি হস্তান্তর করেছে।

ডাকাতির ঘটনায় র‍্যাবের সাবেক একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাও জড়িত বলে তথ্য পেয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এ নিয়ে বিভিন্ন মাধ্যমে একটি খাবার হোটেলে প্রবেশের সিসি ফুটেজ প্রকাশ করে একাধিক গণমাধ্যম। ডিবিসি, কালবেলা সরাসরি ভিডিও প্রকাশ করে, প্রথম আলো নিউজে তার নাম প্রকাশ না করলেও, পদমর্যাদা ও অবসরের বিস্তারিত তুলে ধরে।


আপনার মতামত লিখুন :

2 responses to “Robbery in Mohammadpur Basila and some information is not known.”

  1. Search Engine Index says:

    Hello,

    for your website do be displayed in searches your domain needs to be indexed in the Google Search Index.

    To add your domain to Google Search Index now, please visit

    https://SearchRegister.org/

  2. Search Engine Index says:

    Hello,

    for your website do be displayed in searches your domain needs to be indexed in the Google Search Index.

    To add your domain to Google Search Index now, please visit

    https://SearchRegister.info/

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More news like this